Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2012

যুবস্ফীতি, রুটি , অস্ত্র

For bread you beg. For a position you may shoot. 0 to 40 percent of the males of a nation belong to the ”fighting age“ cohorts from 15 to 29 years of age. ১৯৭০ সালে গ্যাস্টোন (Gaston BOUTHOUL -1896-1980) এ থিউরি দেন , তার এ থিউরি “Youth Bulge” নামে পরিচিত। তিনি প্রথমে ধারনা দেন যে একটি দেশের জনসংখ্যায় ১৫ থেকে ৩৫ বছরের যুবকের শতকরা হার সে দেশের সম্ভাব্য অস্থিতিশীলতার/যুদ্ধ বা ভায়োলেন্স তৈরির জন্য একটি বড় নির্দেশক সংখ্যা। ১৯৯১ সালে Jack A. GOLDSTONE তার Revolution and Rebellion in the Early Modern World, Berkeley et al., 1991 , বইতে ইংলিশ রেভুলেশন নিয়ে আলোচনা করছিলেন তখন Causes of the English Revolution( 1642-1651) অংশে বলেন There was an “inability of English economic, fiscal, and social institutions to adjust to the sustained population growth of the years 1500-1640 [2.2 to 5.2 mil-lion] / Young men desperate for positions, […] the remarkable surplus of landless younger sons […], in short, the large number of younger sons among the gentry as a w

২+২=৪+২=৬

একটা বিশেষ কারনে ___নক্ষত্রপুন্জ থেকে অক্ষরিক অর্থে উন্নত প্রানী এসেছে পৃথিবীতে, মানুষের বেশে, একজন সৎ মানুষের সন্ধানে। শী : কেমন আছো মি: হি? আমি সুদুর ____নক্ষত্রপুন্জ থেকে এখানে এসেছি, আমাদের একজন সৎ মানুষের প্রয়োজন, তাকে নিয়ে যাবো আমাদের স্বপ্নের জগতে যেখানে শুধুই আনন্দ আর আনন্দ, কোন কিছু্রই অভাব নেই সেখানে। আমরা সৃষ্টি জগতের উৎপত্তির উৎস কি তা বের করার চেষ্টা করে যাচ্ছি....তোমাদের মতই....তবে মনে হয় আমরা তা বের করার ক্ষেত্র খুব কাছাকাছি চলে এসেছি। এক্ষেত্রে আমাদের একজন ভাল মানুষের প্রয়োজন। ....কোন ভুল করা চলবেনা...তাহলে সমস্যা হবে। কিন্তু যদি ভাল মানুষের বদলে খারপ মানুষ হয় তাহলে আমাদের পরিক্ষা নিরিক্ষা সব বিফলে যাবে। (হি এর মন ছিল ধান্দাবাজি আর কু-মতলবে ভরা। সে শী এর কথা বিশ্বাস করল বলে মনে হল না) হি : ..আপনে ভালা লোকের কাছেই আইছেন...হে: হে: ...খোঁজার দরকার কি? ..ম্যাডাম, আপনের সামনে খাড়ানো আমিই সেই লোক যারে আপনে খুজতাছেন। ... শী : যদি তোমার কোন আপত্তি না থাকে... জলদি চল আমার সাথে, ...ঐ যে দুরে যে যান টা দেখছো..তাতে করেই তোমাকে নিয়ে যাব আমাদের দেশে। ... আমাকে ত

টেরিটোরি ডিস্পিউট

আইজ সাত সকালে টেরিটোরি ডিস্পিউট এন্ড ফ্ল্যাগ মিটিং প্রত্যক্ষ করলাম। এলাকার থেকে বের হবার পথে দেখি ২ দিক থেকে ১৫-২০ টা কুকুর ঘেউ ঘেউ করতে করতে খিচ্চা দৌর লাগাইয়া মুখামুখি অবস্থানে । কপাল দোষে আমি দুই দলের মাঝে পরছি ভয়ে সিটকা মাইরা খাড়ইয়া খাড়ইয়া দেখলাম এক দল অন্য দলেরে দাতমুখ খিচাইয়া সমস্যা নিয়া আলোচনা করতাছে। কুকুরের কথা যেহেতু বুঝিনা , মনে হইলো , চোরাচালান , অবৈধ অনুপ্রবেশ , সীমানা নির্ধারন নিয়া আলোচনা করছে।   আলোচনায় নেত্রীত্ব দেয় অল্প বয়েস্ক দুই কুকুর , মনে হয় ডিপ্লোমেসিতে বিশেষ প্রশিক্ষন প্রাপ্ত । গায়ের চুল গুলা কেমন ঝিলিক দিচ্ছিল , চুলে জেল দিলে যেমন ঝিলিক দেয়। আলোচনার ধরন ধারন দেখে মনে হলো তারা চোরাচালান রোধে কি কি কর্মপন্থা তৈরি করা যায়, সে বিষয়ে একটা এগ্রিমেন্টে আসতে এক মত হইছে । অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়া তাদের মধ্যে মনে হচ্ছিল কিছু ঝামেলা রয়ে গেছে । ২ মিনিট দীর্ঘ মিটিং শেষে বর্ডার বরাবর দুই দলের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কমিটির ৪ জন কুকুর পেসাব কইরা সীমানা চিহ্নিত করেন। একাজে তাদের সহায়তা করেন বর্ডার গার্ডের কুকুরগন।

ডেসকো

বিদ্যুৎ বিতরন ব্যাবস্থা উন্নয়নের জন্য ডেসকোর জন্ম। বেসরকারীতে ৫৫ আর সরকারী ৪৫% মালিকানা দিয়ে এর কার্যক্রম শুরু। শুরুর দিকে সামান্য কিছু সমস্যা হলেও সার্বিক ভাবে এর কাজ ছিল অনেক উন্নতমানের । গ্রাহকের সেবা , সমস্যা সমাধান , সার্বিক পরিচলনার ক্ষেত্রে এর ভাল একটা প্রভাব ছিল । ডেসার যুগে বিদ্যুৎ এর যাওয়া আসা ছিল "১০টার ট্রেন কয়টায় ছাড়ে" টাইপের । আর ডেসকো যদি ৫ ঘন্টা দিনে লোডশেডিং করতো তবে অন্তত জানতাম যে কখন হবে আর কতক্ষন হবে। ডেসকোর কর্মচারীরাও কাজ করতো ভাল করে । বছরে যদি ৫ টা বোনাস পায় , কে না কাজ করে । আজ ডেসকোর নিম্নপদের এক জনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম এ সরকার আসার পর থেকেই ডেসকো , সরকারের দখলে , যার সাথে কথা বললাম সে প্রোমোশনের জন্য পরিক্ষা দিয়েছিল , তার কাছে মাত্র ৫ লাখ টাকা চাওয়া হয়েছে । আমাকে প্রশ্ন করলো "যখন চাকরিতে ঢুকি তখন ১ টাকাও ঘুস দিতে হয় নাই , এখন প্রমোশনের জন্য যদি ৫ লাখ টাকা দেই , তা হলে এই টাকা আপনের কাছ থেকেই আমার আদায় করতে হবে , তখন কি কি খালি দিবেন ?" একজন এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ হয়েছে মন্ত্রীর সুপারিশে (২০ লাখ !!) । আমার এল

ডেসটিনি

সকাল সকাল ভজুয়া হন্তদন্ত করে ছুটে এসে বললে ‘কত্তা ও কত্তা । ডেসটিনি নাকি পদত্যাগ করেচে?’ মাঝে মাঝে ভজুয়াটা এমন সব কান্ড করে যে কি বলবো । এইতো গতকাল এসে বললে ‘কত্তা, মুরুখ্যু মন্ত্রি চাপিলার সাথে হিলারির বাসর হইবে। তা কত্তা, বেয়া কবে হয়েছে গো ? ’ সে কাকে কখন মারে কাকে কখন বাচায় সে এক চিন্তার বিষয়। কি আর করা , বিছানা থেকে নেমে বসতে হলো পত্রিকা নিয়ে । পত্রিকা পড়ে বুজলাম সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সাধ ারন সম্পাদক এর পদ থেকে সরে দাড়িয়েছে লে. জেনারেল (অব.) এম হারুন-অর রশিদ (বীর প্রতীক), কারন এই লোক ডেসনিটি গ্রুপের প্রেসিডেট। ফোরামের নেতা হবার পর পর এই লোক ডেসটিনির সাথে জড়িয়ে পড়ে। আইএমএফ এর তত্বাবাধায়ক সরকারের সময় ডেসটিনির বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযোগ এলে, সেক্টর কমান্ডার ফোরামের নাম ব্যবহার করে ডেসটিনিকে রক্ষা করেন এই বান্দা । ফোরামের নাম ব্যাবহার করে সরকারের বিভিন্ন মহলে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছে এই লোক । সর্বশেষ এই ফোরামের নেতা হিসেবে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার সময় নিয়ে এই লোক ডেসটিনির কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে সেখানে হাজির হয়। কিন্তু অর্থমন্ত্রী দেখা না করে তাকে ফিরিয়ে দ

Hang Around

সে অনেক কাল আ গের কথা , তখন তপু ক্লাস এইটে পড়ে। তপুর বাবা সিরিয়াস টাইপের হুমায়ন ভক্ত। তার উপর আবার হিমু সিরিজ নতুন বের হওয়া শুরু করছে । মহা মানব জিনিসটার প্রতি তপুর বাবা বেশ ইন্টারেস্ট ফিল করতে থাকেন । এক দিন তিনিও হিমুর বাবার মত ডিসিশন নিয়ে ফেলেন ছেলেকে মহা মানব বানাবেন । হিমু পড়ে যেহেতু জানতে পেরেছেন হিমু খালি পায়ে হাটে , তাই তিনি ছেলেকে জুতো ছাড়াই স্কুলে পাঠান । বর্ষাকাল , রাস্তায় কাদাপানিতে ছড়াছড়ি , তপু তার মাঝ দিয়ে হেটে যাচ্ছে । পা ফেলে আর তার পাশ থেকে লোকজন লাফ দিয়ে দু দিকে সরে যায়। পা ফেলছে আর লোক সরে যাচ্ছে । এই করে স্কুলে যখন উপস্থিত হয়, ক্লাসের বুটি মেডাম (আসলে তার নাম রোকসানা, উনার পাছা বড়। তপুর বন্ধু রাশেদ তপুকে বলেছে পাছা বড় হলে বুটি বলতে হয় , তবে সামনে বলা যাবে না। ) তাকে দেখে বলে এই তুমি কে ? - ম্যাডাম আমি তপু। - তপু !!! তোমার এই অবস্থা কেন ? গায়ে এতো ময়লা কাদা কেন ? উহু কি গন্ধ !!! - ম্যাডাম , আমি মহা মানব হচ্ছিতো , তাই। - কি ????????? কি মানব ????? - ম্যাডাম মহা মানব। আজকে থেকে বাবা আমাকে মহা মানব বানাচ্ছেন। মহা মানবেরা খালি পায়ে থাকেন , তাই আজ থেকে আমি খালি প